Skip to main content

Village Boy Silent Sence


t


সকালের মৃদু ঠান্ডা বাতাসটা আজ খুব ভালো লাগছে। প্রতিদিনই সকালে এই বাতাস গায়ে লাগিয়ে আমি দিনের প্রথম টিউশনীতে যাই। এই বাতাসটা প্রায় সকালেই থাকে। কিন্তু অন্যান্য দিন এই বাতাসটা আমার কাছে এতটা ভালো লাগে না। কিন্তু আজ ভালো লাগছে। মনে হচ্ছে শরীরের লোমের গোঁড়ায় গোঁড়ায় গিয়ে বাতাস ঢুকছে। আমি একটু ভাব নেবার জন্য প্যান্টের দু’পকেটে দু’হাত ঢুকিয়ে সীনা টান টান করে হাঁটছি। নিজেকে এই শহরের রাজা মনে হচ্ছে। অথচ গতকাল পর্যন্তও শহরটাকে আমার জেলখানা জেলখানা লাগছিলো। বরাবরের মত আজও মিন্টুর চায়ের দোকানের কাছে এসেই পিঠে ঘা হওয়া, গায়ের চামড়া উঠে যাওয়া সেই কুকুরটাকে দেখলাম। বরাবর কুকুরটাকে দেখলে কেমন মায়া লাগে আমার, কিন্তু আশ্চর্য ; আজ এই কুকুরটাকে দেখে বমি পাচ্ছে আমার। মনে হচ্ছে যাত্রাটাই অশুভ হয়ে গেলো বুঝি। একবার মনে হলো মিন্টুর চায়ের দোকানে আজ যাব না, কিন্তু রোজ সকালে ঐ দোকানের এক কাপ চা আর একটা বনরুটি না খেলে আমার দিনটাই শুরু হয় না। অভ্যাস হয়ে গেছে তো। অনেকদিনের পুরনো অভ্যাস। এই শহরের ঘিঞ্জি মেসবাড়িতে উঠার পর থেকেই মিন্টুর দোকানের এক কাপ চা আর একটা
বনরুটিই আমার সকালের নাস্তা। দুপুরে মেসে ফিরে মিলের অল্প তরকারি আর পানির মতো ডাল দিয়ে এক প্লেট ভাত খাই। বিকেলের টিউশনে যদি কোনদিন ভালো খাবার দেয় তবে সেদিন রাতে মিল দেই না। এতে পরের মাসে কিছু টাকা বেঁচে যায়। মাস শেষে বেঁচে যাওয়া দুই-তিনশো টাকার চেহারা তখন নিঝুম রাতে প্রিয়জনের হাত ধরে জোৎস্না দেখার চেয়ে সুন্দর। যাইহোক, বর্তমানে ফিরে আসি। মিন্টুর দোকানের চা আমাকে খেতেই হবে। দোকানের সামনের বেঞ্চে গিয়ে বসলাম। মিন্টু এখন কী বলবে আমি জানি। সে এখন আমার কাছে বিরক্তিমুখে বকেয়া টাকাটা চাইবে আর আমি বলবো যে, মাস শেষে টিউশনের টাকা পেলেই দিয়ে দিবো। মিন্টু ভাল করেই জানে যে, আমি মাস শেষ হবার আগে টাকা দিতে পারব না। তবুও সে প্রতি মাসের পনেরো দিন পরের থেকেই বকেয়ার জন্য চাপ দিতে থাকবে। এর অবশ্য আরেকটা কারণ আছে। কোনো কোনো মাসে ছাত্রের মা বেতন দিতে বিলম্ব করলে বা কলেজে ফরম ফিলাম, ভর্তি সংক্রান্ত খরচ প্রয়োজন পরলে মিন্টুর টাকা দেয়া হয় না। পরে দেখা যায় যে, দু’মাস পর এক মাসের টাকা শোধ করি কেবল। সেজন্য মিন্টু এখন থেকে পনেরো দিনের পর থেকেই চাপ দিতে শুরু করে। যেন মাসের শেষ হতেই তার টাকাটা সে বুঝে পায়। আমার ভাবনাকে মিথ্যা করে দিয়ে মিন্টু আজ টাকা চাইলো না। কোনো কথা ছাড়াই এক কাপ চা আমার হাতে তুলে দিয়ে বনরুটি নিজের হাতে নেয়ার ইশারা করলো। আমি রুটিটা নিতে নিতে মুখে একটা তাচ্ছিল্যের ভাব নিয়ে বললাম,
-মিন্টু, এই ছাল ছাড়া কুত্তাটাকে দূর করে দে তো এখান থেকে।
মিন্টু চোখ বড় বড় করে হা করে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে বললো,
-তোর কী হয়েছে আজ? প্রতিদিন যে কুকুরের মাথায় আদরের হাত বুলিয়ে তোর দিন শুরু হয়, সেই কুকুরকে তুই ছাল ছাড়া কুত্তা বলছিস, আবার বেরও করে দিতে বলছিস!
আমি মিন্টুর কথা শুনিনি এমন ভাব করে চায়ে রুটি ভিজিয়ে একটা কামড় দিয়ে বললাম,
-মিন্টু, তুই কত পাবি রে আমার কাছে?
– চারশো পয়ষট্টি টাকা। বাম প্যান্টের পকেট থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকার বান্ডেলটা বের করে সেখান থেকে এক টানে একটা পাঁচশো টাকার নোট বের করে মিন্টুর দিকে বাড়িয়ে ধরলাম। মিন্টু এবার আরও বড় করে হা হয়ে কিছুক্ষণ আমার মুখের দিকে তাকিয়ে রইলো। আমি এমন ভাব ধরলাম, যেন ওকে আমি দেখছি না বা দেখলেও গুরুত্ব দিচ্ছি না। আমি একান্ত মনে চায়ের কাপে চুমুক দিচ্ছি আর আড়চোখে মিন্টুর বিস্ময়ভরা মুখটা দেখে বেশ তৃপ্তি পাচ্ছি। আমি একটা পায়ের উপর আরেকটা পা তুলে পা নাচাচ্ছি। কেমন একটা বড়লোক, বড়লোক ফিলিংস হচ্ছে। আমার দিকে তো এই শহরের কেউ এতক্ষণ তাকিয়ে থাকেনি কখনো। তাকিয়ে থাকবে কেন? লোকজন তো তাকিয়ে থাকে টয়োটা থেকে নেমে আসা স্যুট পরা বাবু সাহেবদের দিকে। আমার মত ফুটপাত থেকে কিনা দুইশো টাকার প্যান্ট আর একশো পঞ্চাশ টাকার শার্ট পরা ছেলের দিকে যদি কেউ কখনও তাকায়, তবে সেটা ভুল করে। হঠাৎই মাথায় খেলে গেল, কেমন হয় যদি কোনো লন্ড্রি থেকে একটা স্যুট আর কোন গ্যারেজ থেকে একটা গাড়ি ভাড়া করে একবার নন্দন পার্ক থেকে ঘুরে আসি? গাড়ি থেকে নামতেই বড়লোকের মেয়েরা কোমল নজরে তাকাবে আমার দিকে। আমি পাত্তা দিচ্ছি না ভেবে সোজা হেঁটে চলে যাবো। এমনিতে তো আমার মত চালচুলোহীন ছেলের সাথে কেউ প্রেম করতে রাজী হবে না। বড়লোকের মেয়েগুলো পয়সাওয়ালা ছেলেদের ভালোবাসে। যদি সুযোগ পাই একদিনের জন্য হলেও একটা বড়লোকের মেয়ের সাথে প্রেম করবো। ওরা সারারাত জেগে কী কথা বলে সেটা জানার বড় ইচ্ছা।
আচ্ছা, এখন টিউশনের সময় চলে যাচ্ছে। আগে টিউশনীতে যেতে হবে। ছাত্রের বাসায় গিয়ে বসতেই ছাত্রের মা বললো,
-বাবা সুমন, তোমাকে একটা কথা আগেভাগেই বলে রাখি। সামনের মাসে একটা জরুরি কাজে আমাদের কিছু টাকা লাগছে। তোমাকে পরের মাসে দুমাসের টাকা একসাথে দিয়ে দিব, কেমন? এ মাসে তুমি একটু ম্যানেজ করে নিও।
আমার মেজাজ খারাপ হয়ে গেল কথা শুনে। ইচ্ছা করেই কৌশলে প্যান্টের ডান পকেটে থাকা হাজার টাকার নোটের বান্ডেলেটা মহিলার পায়ে ফেলে দিলাম। তারপর সেটা তুলে নিয়ে প্যান্টের পকেটে ঢুকাতে ঢুকাতে বললাম
-সরি আন্টি, লাগেনি তো আপনার?
আন্টি খুবই আন্তরিকতার সাথে বললো,
-না বাবা, ইটস ওকে। ব্যথা পাইনি আমি।
-ঠিক আছে আন্টি। দু’মাসের বেতন একসাথেই দিয়েন।
আন্টি আড়াল করার চেষ্টা করলেও আমি বুঝতে পারছি যে, আন্টির চোখে বিস্ময় কাজ করছে। যে আন্টিকে আমি মাসের বিশ পার হতেই টাকার জন্য অনুরোধ করি, নানান সমস্যা দেখাই। যে আন্টির বাসায় মাসের পর মাস একটা প্যান্ট আর দুটো শার্ট পরে পড়াতে আসি; সেই আন্টি আমার কাছে এতগুলো টাকা দেখে অবাক হবে এটাই স্বাভাবিক। আমি আন্টির ছেলে রাফিকে পড়াতে শুরু করলাম। একটু পর আন্টি একটা ট্রেতে করে তিনটা পিরিচ নিয়ে এলো। একটা পিরিচে পাটিসাপটা, আরেকটাতে তিন পিস ভ্যানিলা কেক আর বাকিটাতে এক কাপ দুধ চা শোভা পাচ্ছে। এই আন্টির বাসায় গত তিন মাসের মধ্যে আজ নিয়ে পাঁচবার নাস্তা দিলো। বাকি চারদিন মিয়ানো মুড়ি আর গুড় দিয়েছে। আমি নাস্তাগুলো দেখে দুই পকেট থেকে দুইটা টাকার বান্ডেল বের করে চুমু খেলাম। রাফি আমার দিকে হা করে তাকিয়ে আছে। আমি ওকে জোরে ধমক দিয়ে অংক খাতায় মন দিতে বললাম। এই প্রথম আজ রাফিকে ধমক দিলাম। আগে দুষ্টুমি করলেও ধমকাইনি। যদি ছেলেটা মন খারাপ করে মায়ের কাছে নালিশ করে। টিউশনীটা হাতছাড়া হলে ঝামেলায় পড়ে যাব। টিউশন শেষে বের হয়ে আসার সময় রাফির মা পেছন থেকে ডেকে বললো,
-বাবা সুমন?
আমি দাঁড়াতেই উনি আমার হাতে এক হাজার টাকার দুটো নোট গুঁজে দিয়ে বললো,
-রেখে দাও বাবা। আসলে আমরা কক্সবাজার ঘুরতে যাবো। টাকা যত থাকবে ততই খরচ হবে। তাই ভাবলাম, তোমার টাকা আটকে রেখে লাভ কী?
-আন্টি, আমার বেতন তো পনেরশো। দুই হজার দিলেন কেন?
-রেখে দাও বাবা। রাফিকে ভালো করে পড়িও। টাকা কোনো ফ্যাক্ট না।
আমি মুচকি হেসে রাস্তায় বেড়িয়ে এলাম। রোজ এই পথ হেঁটেই মেসে ফিরি আমি দশ টাকা বাস ভাড়া বাঁচাতে। পকেটে দুটো পঞ্চাশ হাজার টাকার নোটের বান্ডেল রেখে হাঁটতে ইচ্ছা হচ্ছে না। আবার ঠেলাঠেলি করে লোকাল বাসেও উঠতে ইচ্ছা হচ্ছে না। রিক্সা ডেকে উঠে পড়লাম। আপন বেগে রিক্সা চলছে। ঠান্ডা বাতাসে আমার চুল, শার্ট উড়ছে। নিজেকে আজ বাংলা সিনেমার নায়ক নায়ক মনে হচ্ছে। রিক্সাওয়ালাকে পাশের কোনো লন্ড্রিতে যেতে বলেছি।
.
স্যুট-টাই পরে প্রাইভেট কার ভাড়া করে নন্দন পার্কের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। ড্রাইভারকে ধমক দিয়ে বললাম
-এই ব্যাটা, গাড়ি চালাও নাকি ঠেলা চালাও? এত আস্তে কেন? জোরে চালাও, জোরে। আমার কথা শুনে ড্রাইভার মনে হয় শব্দ না করে একটু হাসলো। আমি গাড়ির গ্লাসে তার উপহাস ভরা হাসিটা দেখলাম। ব্যাটা মনে হয় মনে মনে ভাবছে, ভাড়া গাড়ি নিয়ে আমি মালিকের মতো ভাব নিচ্ছি। আসলেই নিজেকে মালিক মালিক মনে হচ্ছে। ইচ্ছা হচ্ছে, ড্রাইভারকে কষে একটা থাপ্পড় দিয়ে মালিকানা ফলাই। কিন্তু কী মনে করে যেন আর থাপ্পড় দেয়া হল না।
.
নন্দন পার্কে গিয়ে কাকতালীয়ভাবে দেখা হয়ে গেল সুমির সাথে। বান্ধবীদের নিয়ে ঘুরতে এসেছে। আমাকে দেখে তাজ্জব বনে গেল। একদিন আমার প্রেমের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিল মেয়েটা। আজ আমার সাথে আগ বাড়িয়ে কথা বলতে আসলো সুমি। সুমিকে দেখে বুকের ভেতর কেমন যেন একটা অনুভূতি হলো। কিন্তু সেটা তাকে বুঝতে দিলাম না। সুমি মুখ হা করে আমার কাছে জানতে চাইলো,
-সুমন, এতকিছু তুমি কোথায় পেলে?
-ব্যবসা শুরু করেছি। বড় ব্যবসা। ভালই উন্নতি হচ্ছে। দোয়া করো।
-তোমার ফোন নাম্বারটা দাও তো।
-সরি, আমি যাকে তাকে ফোন নাম্বার দেই না।
কথাটা বলেই পাশ কাটিয়ে চলে গেলাম। খুব ইচ্ছা হচ্ছিলো সুমির দিকে একবার কোমল নজরে তাকাই। কিন্তু তাহলে আমার কষ্ট আরও বেড়ে যাবে। সুমি আজ আমার এই বেশভূষা দেখে আমার ফোন নাম্বার চাইছে। ওর সাথে কথা বললে আমার দুর্বলতা আরও বেরে যাবে। সুমি যখন জানবে, আমি আগের সুমনই রয়ে গেছি; তখন আর আমার সাথে কথা বলবে না। দাদাজানের কথাটা এই শহরে আসার পর থেকে খুব মনে পড়ে। দাদাজান বলতো, ‘টাকার উপর আর কোনো বাপ নেই।’
দাদা ঠিকই বলতো। সবাই তেলাল মাথায় তেল দেয়। তেলহীন মাথা তেল ছাড়াই থেকে যায় চিরকাল।
.
দুপুরে একটা ফাইভ স্টার হোটেলে লাঞ্চ করলাম। কী দারুণ পরিবেশ! মৃদু মিউজিক বাজছিলো। মনে হচ্ছিলো কিছুক্ষণের জন্য আমি বাংলাদেশের বাইরে আছি।
.
আজ সন্ধ্যায় বন্ধু রাকিবের বার্থডে পার্টি হোটেল রেডিসনে। ও আমায় দাওয়াত দেয়নি। ভাল ড্রেস নেই, ভাল গিফট দিতে পারবো না। তাই দাওয়াত দেয়নি হয়তো। কিন্তু আমার খুব ইচ্ছা হলো ঐ পার্টিতে গিয়ে সবার সাথে এনজয় করার। দাওয়াত ছাড়াই চলে গেলাম। বড় একটা কার্টুনে গিফট ঢুকিয়ে হোটেল রেডিসনে পৌঁছলাম। রাকিব তো আমার বেশভূষা দেখে অবাক। লজ্জ্বা পাব বিধায় সরাসরি কিছু বলতে পারছে না। একবার ওদের বাসায় ওর বাবা-মায়ের ম্যারিজ এনিভার্সারিতে গিয়েছিলাম। ড্রেস ভালো ছিল না বলে রাকিব আমাকে আলাদা একটি রুমে খাইয়ে অনুষ্ঠান শুরু হবার আগেই বিদায় করে দিয়েছিল। এবার সে আমাকে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দিলো। তার পাশেই দাঁড়াতে বললো। আমার ভীষণ ভাল লাগছিলো তখন।
.
সারাদিনের ক্লান্তির পর মেসে ফিরতেই সবাই মিলে আমাকে খুব পেটালো। আমার নাক-মুখ দিয়ে রক্ত বের হচ্ছে। গলা দিয়েও রক্ত আসবে মনে হচ্ছে। আমি নিঃশ্বাস নিতে পারছি না ঠিকভাবে। রুমের সিনিয়র টুটুল ভাই এই অবস্থাতে এসেও আমার গলায় পারা দিয়ে বললো,
-আমার টাকা কোথায় বল। শীঘ্র আমার টাকা বের করে দে। আমি প্যান্টের পকেট থেকে টাকা বের করে দিলাম। টুটুল ভাই গুনে দেখে ত্রিশ হাজার টাকা কম। আবারও সে আমাকে প্যান্টের বেল্ট দিয়ে পেটাতে শুরু করলো আর বললো,
-বাকি টাকা কই?
আমি আধমরা গলায় বললাম
-খরচ করে ফেলেছি ভাই। প্রতি মাসে আপনাকে এক হাজার করে শোধ করে দেব।
-কী? প্রতি মাসে এক হাজার করে শোধ করবি? তার মানে আড়াই বছরে তুই আমার টাকা শোধ করবি? এত ধৈর্য আমার নেই। আমি তোর কিডনী বিক্রি করে টাকা উসুল করবো।
রাকিব ভাই প্রচুর মারছে আমাকে। ভাইয়ের অনেক পাওয়ার। পলিটিক্স করে। জানি না, আমাকে জীবিত রাখবে কী না। তবে আজ মরে গেলেও আমার আফসোস নেই। কারণ আজ সারাদিন আমি বড়লোকদের মতো করে সময় কাটিয়েছি। এমন একটা দিন কাটানোর পর মরে গেলেও আফসোস নেই। জন্মের পর থেকেই গরীবানা জীবন কাটিয়েছি। অভাবের তাড়নায় চোখে শুধু সরষে ফুল দেখেছি। যেখানে গিয়েছি সবাই কুকুরের মতো তাড়িয়ে দিয়েছে।

খুব ইচ্ছা করতো, পকেটে টাকার বান্ডেল নিয়ে ঘুরলে কেমন লাগে সেটা অনুভব করতে। অনেক চেষ্টা করেছি একটা চাকুরী যোগাতে, পারিনি। অভাব আর অভাব যখন চারপাশ থেকে আঁকড়ে ধরেছে তখনই টুটুল ভাইয়ের টাকার উপর নজর পড়লো। অনেকবার বিবেক বাঁধা দিয়েছে চুরি করতে, কিন্তু তবুও শেষে আর নিজেকে আটকাতে পারিনি। টুটুল ভাইয়ের টাকাগুলো নিয়ে একদিনের বড়লোক হওয়ার ইচ্ছায় বেরিয়ে পড়েছিলাম। একদিনের বড়লোক হওয়ার খেসারত এখন আমাকে জীবন দিয়েও দেয়া লাগতে পারে।

Comments

On Night

Salman khan new movie Free Download Full HD

Haji colleges and jatiyakarane barriers

Message: sariyapura in a reputed college of law of Haji Ullah College. Farazi movement of Islamic thought and accomplished man, a great leader, Haji law Ullah (R) is the name of the naming. The education system and the Levites, and the yield reputed colleges in the country. So what are the barriers to jatiyakarane College Law Ullah! Various known and unknown bidyuttera at college when the country nationalized. There is no known law of Haji Amanullah jatiyakaranera the college. Jatiyakaranera of college students boycotted classes, demanding constant is the high strike. A very different picture of the college. Everyone is going to think quietly about jatiyakaranera. College students talk to someone, to be named said anuya-humility, we are on island normal family, we would like to get jatiyakarane facilities. But what to do, can not do a movement Happened jatiyakaranera. I ask what obstacles, from silent for a while, saying police unit, who are blocking the movement. Who did not reveal t

Beware of the Fairness Cream

The beauty of hearing the word popped up in front of a smiley face image labanyamayi. Do not want to be beautiful, quite difficult to find such a man. Thus, different types of beauty skin cosmetics market has been flooded. Due to the demand for this type of cream, some ultra-profit companies that are harmful for the skin to be lighter cream selling fake. Cause any serious damage to the skin , which becomes. The cream for the skin to be lighter advised to remain cautious about buying the Rajya Sabha of India. Even without a prescription in the Rajya Sabha hath been warned not to buy food. According to skin experts, steroid cream on the face or the face of mixed use of this type of skin disease can be complicated. After using the cream in the face of some burn marks, out of the sun if you or somebody could be unbearable burning. As a result of hormonal disorders and sometimes severe skin creams women darigompha going up. To be fair, many women are using the cream, but according to th